স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর কার্যকর উপায়

পড়াশোনাসহ যেকোনো সেক্টরে আমরা চাই শক্তিশালী স্মৃতিশক্তি। যা আমাদের যেকোনো কাজে পূর্বের চাইতে আরো বেশি সফল হতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে আমরা এই স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর কার্যকর উপায়গুলো সম্পর্কে না জানার কারণে বেশিরভাগ সময়েই পিছিয়ে থাকি। আজ আমরা এই পিছিয়ে থাকার বিরুদ্ধে কাজ করার মতো হাতিয়ার নিয়ে আলোচনা করবো।

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর কার্যকর উপায়:

এমনকিছু সহজ এবং দ্রুত কার্যকর-সম্পন্ন টিপস শেয়ার করার চেষ্টা করবো, যা আপনার স্মৃতিশক্তিকে আগের চাইতে আরো কার্যকর করে তুলতে সাহায্য করবে। চলুন তবে মূল আলোচনায় ফোকাস করা যাক।

নিয়ম মেনে ঘুমানোর অভ্যাস করুন:

মনে রাখবেন ঘুমানোর সাথে কিন্তু স্মৃতিশক্তির ব্যাপারটা দারুনভাবে জড়িত। ঘুমের অভাবের কারণে আপনার স্মৃতিশক্তি দূর্বল হয়ে যাওয়াসহ নানানধরণের সমস্যার মুখোমুখি হওয়ার প্রয়োজন পড়কে পারে। গুণগত মানসম্পন্ন ঘুম আপনাকে নতুন কিছু বিষয় অনেক দিন মনে রাখতে সাহায্য করতে পারে।

মূলত আপনি যখন ঘুমান তখন আপনার মস্তিষ্ক মুখস্থ করা বিষয়গুলিকে বারবার রিসাইকেল করতে থাকে। এই স্নুজিংয়ের ব্যাপার আপনাকে পরবর্তীতে মুখস্থ করা বিষয়গুলিতে ভুলতে দেয় না। এক্ষেত্রে নতুন কোনো তথ্যও যদি যুক্ত করবার দরকার পড়ে সেক্ষেত্রেও ব্যাপারটি সহজে সেরে ফেলা যায়। পরবর্তীতে আপনি যখন ঘুম থেকে উঠে পড়েন ঠিক তখনই স্মৃতিতে থাকা ডাটাগুলিকে প্রয়োজনমতো ব্যবহার করার সুযোগ পেয়ে যান!

নিয়মিত ব্যায়াম করুন:

অনেকেই মনে করতে পারেন ব্যায়ামের সাথে আবার স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর কি সম্পর্ক! সম্পর্ক আছে বস! মূলত নিয়মিত ব্যায়াম মস্তিষ্কে রক্ত ​​​​প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে৷ পাশাপাশি তৈরি করে ইতিবাচক মেজাজ। যা আপনাকে যেকোনো বিষয় মেন্টালি আয়ত্ত্ব করতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত ব্যায়াম কিংবা হাড়ভাঙা পরিশ্রম করবার কোনো দরকার নেই। তবে করতে পারলে ব্যাপারটা মন্দ হয় না।

নিয়মিত ব্যায়াম করার ক্ষেত্রে কিছু ইজি ব্যায়াম স্টেপ ফলো করতে পারেন। বিশেষ করে ফ্রি-হ্যান্ড ব্যায়ামগুলিকে কাজে লাগাতে পারেন। যেমন দৌঁড়ানো, হাঁটাহাঁটি করা, লাফানো, বিভিন্ন ঘাম ঝড়ানো গেইমস খেলা ইত্যাদি স্টেপ ফলো করতে পারেন। যারা অফলাইন জিমে ভর্তি হতে চান তারা হতে পারেন। তবে যারা টিম ওয়ার্কের মতো করে ব্যায়াম করতে চান কিন্তু পারছেন না, তারা অনলাইনে গ্রুপ কলিং করে টিমভিত্তিক ব্যায়ামে অংশ নিতে পারেন। এতে করে মন, মেজাজ এবং আগ্রহ সবকিছুই ঠিক থাকবে।

মনোযোগী থাকুন:

যেকোনো কাজ করতে বসে আপনি মনোযোগটা দিয়ে রাখলে মুভি সিরিজের কোনো এক পছন্দের ক্লিপে! আর কাজ শেষে বসে বসে ভাবছেন…আহা! কিছুই তো মনে নেই! এমনটা আসলে লজিক মানতে চাইবে না। যা আপনার মনে রাখা প্রয়োজন এবং না রাখলেই নয়, তা প্র্যাকটিস করার সময় অবশ্যই মনোযোগী হতে হবে। অন্তত অল্প সময়ে পুরোটা মনোযোগ দিয়ে ব্যাপারটাকে আয়ত্ত্বে আনার চেষ্টা করতে হবে।

মনোযোগ থাকার ক্ষেত্রে যারা মাল্টিটাস্কার মূলত তারাই সবচেয়ে বেশি সমস্যায় ভুগেন। দিনে একসাথে বিভিন্ন কাজ করার কারণে সঠিকভাবে মনোযোগ দেওয়া সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় কাজগুলিকে বাদ দিতে পারেন। পাশাপাশি যারা সোশ্যাল মিডিয়াতে অাকারণে অনেক বেশি এক্টিভ থাকেন, তারা নিজেদের এই বাজে অভ্যাসটুকুর পরিবর্তন করতে পারেন। আশা করি পূর্বের চাইতে স্মৃতিশক্তি হাজার গুণ বেড়ে যাবে।

নেটওয়ার্কিংয়ে মনোযোগ দিন

নেটওয়ার্কিং বলতে সামাজিকীকরণকে বোঝানো হচ্ছে! মূলত যারা খুব ইন্ট্রোভার্ট তাদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি কিঞ্চিৎ কঠিন মনে হতে পারে। তবে একটু একটু করে চেষ্টা করতে পারলে যথেষ্ট সহজ মনে হবে। একটি নির্ভরযোগ্য গবেষণা বলছে সকলের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক মানুষের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে৷ এছাড়াও এই টেকনিকটি ফলো করলে যাদের আলজেইমার রোগ রয়েছে তারাও দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন।

নেটওয়ার্কিংয়ের ক্ষেত্রে সবসময় অফলাইন সেক্টরটিকে গুরুত্ব দেওয়া ভালো। হোক সেটা বন্ধুবান্ধব, পরিবার, প্রিয়জন কিংবা আস্ত একটা গ্রুপ। সাপ্তাহিক কিংবা মাসিক রুটিন মেইনটেইন করে প্রিয়জনের সাথে দেখা করুন এবং সময় কাটান। সবচেয়ে বেশি ভালো হয় যে ব্যাপারটি আপনি খুব বেশি মনে রাখতে চাইছেন সেই ব্যাপারটি নিয়ে অফলাইনে তাদের সাথে আলোচনা করতে পারলে! প্রাথমিকভাবে এই টেকনিকটি পরিবারের সদস্যদের দ্বারাও শুরু করতে পারেন।

নিজের শখকে গুরুত্ব দিন

অনেকেই বাড়তি কিছু দক্ষতাকে আয়ত্ব করতে গিয়ে কিংবা কাজের চাপে নিজেকে পিশে ফেলে নিজের শখকেই গুরুত্ব দিতে ভুলে যায়। যা কখনোই করা যাবে না। তবে ভিত্তিহীন কিংবা মানা যায় না এমন কোনো শখকেও পছন্দের কিংবা টু ডু লিষ্টে রাখা যাবে না।

গবেষণা বলছে মানুষের অর্থবহ শখগুলি স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর কাজে বেশ সাহায্য করে। এক্ষেত্রে নতুন কোনো ভাষা শেখা, লেখালেখি করা, ছবি আঁকা কিংবা বাগান করার মতো শখগুলি নিয়ে নিয়মিত কাজ করা যেতে পারে। যা মন এবং মস্তিষ্ককে ফ্রেশ রাখতে সাহায্য করবে। আর ফ্রেশ মস্তিষ্ক সাধারণ পরিস্থিতির চাইতে ১০ গুণ কম সময়ে যেকোনো কিছু শিখে ফেলার ক্ষমতা রাখে। সুতরাং যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেনো অবসর সময়ে কিছুটা হলেও নিজের শখকে সময় দেওয়া উচিত।

লেখার অভ্যাস করুন

বর্তমানে পড়াশোনার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ডিভাইসের ব্যবহার দেখার মতো। ইউটিউব, ভার্চুয়াল নোটবুক, অনলাইন ক্লাস…এসমস্ত ব্যপার বর্তমানে করোনার কারণে আরো বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই জনপ্রিয়তার যেমন ভালো দিক রয়েছে, ঠিক তেমনই রয়েছে এর খারাপ দিক। শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে এই অনলাইন নির্ভরশীলতা হয়তো নেতিবাচক পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে পারে। এমনকি ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলবার মতো সংকটাপন্ন মুহুর্তেও পড়তে পারে।

ডিজিটাল যুগে এসে নিজের ভালোর জন্যে হলেও কিছুটা এনালগ টেকনিক ফলো করার চেষ্টা করুন। যাই পড়ুন বা শিখুন না কেনো..পড়া শেষে তা লিখে রাখার চেষ্টা করুন। সবচেয়ে বেশি ভালো হয় যা পড়েছেন তা শেষে নিজের মতো করে লিখে রাখতে পারলে। এছাড়াও যেকোনো পড়ার মূল অংশ কিংবা তথ্যগুলির মেইন পয়েন্টগুলি টুকে রাখতে পারেন।

মেইন পয়েন্টগুলি যদি মনে রাখতে পারেন সেক্ষেত্রে পুরো প্রজেক্ট কিংবা উত্তরটিকে মানসম্মতভাবে সাজানোটা সহজ হবে। একই টেকনিক পড়াশোনা ছাড়াও যেকোনো প্রজেক্ট, প্রেজেন্টেশন কিংবা অন্যান্য কাজে এপ্লাই করতে পারেন। আশা করি সবকিছু মনে রাখতে এই টেকনিকটি ভালোই কাজে দিবে।

আগ্রহ তৈরি করুন:

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর অন্যতম লক্ষ্য হলো যে কাজটি করছেন তা দীর্ঘদিন ধরে মনে রাখবার প্রয়োজনীয়তা মেটানো। এক্ষেত্রে যাই মনে রাখবার চেষ্টা করুন না কেনো তা হতে হবে আপনার আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ। সহজ কথায় আগ্রহ নেই এমন কোনো কাজের ক্ষেত্রে তা মনে রাখার কোনো এক্সট্রা টেকনিক নেই।

যে কাজটি করবেন সে কাজের বাস্তবিক ব্যবহার কিংবা আপনার লাভকে শুরুতে পয়েন্ট আউট করে নিবেন। কেনো ব্যাপারটিকে আপনার মনে রাখতে হবে, কেনো পড়াটি আপনার মাথায় গেঁথে নিতে হবে, পড়তে থাকা লেসনটি আদৌ বাস্তবজীবনে কাজে লাগে কিনা…এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে নিন। সঠিক উত্তর পেলে তবেই আপনা-আপনি আগ্রহ সৃষ্টি হতে থাকবে। এই আগ্রহ আপনার স্মৃতিশক্তিকে ধারালো করতে সাহায্য করবে।

স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন:

স্মৃতিশক্তি ধরে রাখা, বাড়িয়ে তোলা কিংবা কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের দেহের মস্তিষ্ক অংশটি সবচেয়ে বেশি ভুমিকা রাখে। এক্ষেত্রে মস্তিষ্কের উন্নতির সাথে খাবারের ধরণেরও সম্পর্ক কাজ করে। সুতরাং লজিক্যালি আপনি যা খাচ্ছেন তার উপরও অনেক সময় স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ব্যাপারটি কাজ করে। এমতাবস্থায় আপনাকে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণে আগ্রহী হতে হবে।

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে গ্রিন টি খেতে পারেন। এছাড়াও মিষ্টি কুমড়ার দানা ভেজে তা খেতে পারেন। মাছ, জলপাই তেল, সামুদ্রিক খাবারসহ ডার্ক চকলেট স্মৃতিশক্তিতে বৃদ্ধিতে কাজ করে থাকে। মনে রাখবেন যে খাবারগুলিতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি থাকে সে খাবারগুলি মোটেও খাওয়া যাবে না। এতে করে স্মৃতিশক্তির কোনো উন্নতি তো ঘটবেই না! বরং যতটুক আছে তাও সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে আউট অফ ব্রেইন হয়ে যাবে! সুতরাং সাবধান!

মস্তিষ্কের গেইমস খেলুন:

মস্তিষ্কের গ্রোয়িং এবং কার্যক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে বেশকিছু গেইমস খেলা যায়। এক্ষেত্রে এসব গেইমস খেলার সময় মস্তিষ্ক বিভিন্ন ব্যায়াম করার সুযোগ পায়। যার কারণে এতে থাকা সমস্ত পেশী সক্রিয় এবং সুস্থ থাকে। মস্তিষ্কের গ্রোথিং এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক অনেকগুলি জনপ্রিয় গেইমসের মধ্যে পাজেল এবং লজিক গেইমস অন্যতম।

যারা নিয়মিত কিছুটা অবসর সময় বের করতে পারেন তারা এসব গেইমস খেলতে পারেন। এসব গেইমস খেলার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো একা একাই খেলা যায় এবং সহজে নিজের ব্রেইনকে সক্রিয় রাখার ব্যবস্থা করা যায়। এছাড়াও বর্তমানে গুগল প্লে স্টোরে বিভিন্ন ধরণের ডিজিটাল ব্রেন গেইমস পাওয়া যায়। সেসব গেইমসও ডাউন-লোড করতে পারেন। তবে যারা অনেক বেশি ফোন এডিক্টেড তাদের প্রতি এসব ডিজিটাল গেইমস না খেলবার অনুরোধ রইলো। এতে হয়তো হিতে-বিপরীতও হতে পারে।

প্র্যাকটিস করা টপিক কল্পনা করুন:

আপনি যে কাজটি মনে রাখতে চান তা করছেন ভেবে কল্পনা করুন। পড়াশোনা মনে রাখার ক্ষেত্রেই একই টেকনিক ফলো করুন। হয়তো সবসময় এই টেকনিকটি ফলো করা সম্ভব নয়! তবে সময় পেলে কিংবা ফ্রি থাকলেই মনে রাখার টপিকটি নিয়ে কল্পনা করুন। যা পড়েছেন কিংবা করেছেন তা বারবার মনে আনার চেষ্টা করুন। শুরুতে টেকনিকটিকে কঠিন মনে হলেও পরবর্তীতে তা নিতান্তই সহজ মনে হবে।

গবেষণা বলছে এভাবে ভিজ্যুয়ালাইজেশন করে কোনো কিছু শেখা বা মনে রাখার ব্যাপারটি স্মৃতিশক্তিকে আরো ধারালো করতে সাহায্য করে। মনে রাখবেন আমাদের মস্তিষ্ক কিন্তু কাঁচির মতো। যত বেশি মনে রাখার চেষ্টা করবেন ততবেশি তা ক্ষমতা অর্জন করতে শুরু করবে। যাই পড়ুন না কেনো সময় ৫/৬/৭ মিনিট ব্যাপারটিকে কল্পনা করার চেষ্টা করুন। এমনকি প্রয়োজন পড়লে কল্পনাতে একটি আলাদা সিনারিও তৈরি করুন।

সংক্ষিপ্ত শব্দ তৈরি করুন:

এই টেকনিকটিকে আপনি স্মৃতি ধরে রাখার টুলসও বলতে পারেন। বিশেষ করে পড়াশোনার ক্ষেত্রে এই টেকনিকটি বেশ কার্যকর ভুমিকা পালন করে থাকে। যাই পড়েন না কেনো বা করেন না কেনো তার কিছু কমন এবং গুরুত্বপূর্ণ শব্দ কালেক্ট করে রাখুন। চেষ্টা করেন এসব কালেক্ট করা শব্দ মুখস্থ করে রাখার। এতে করে এসব শব্দ মনে আসলে কাজটি কিংবা লেসনটি আপনার চোখের সামনে ভেসে উঠবে।

কোনো ব্যাক্তিকে নোটিশ করবার পর যদি তা মনে রাখবার প্রয়োজন পড়ে সেক্ষেত্রে চোখ, কান, এবং স্টাইলের ব্যাপারটি মনে রাখুন। যদি কোনো কনভারসেশন মনে রাখবার দরকার পড়ে সেক্ষেত্রে সেই কনভারসেশনের মেইন টপিকটি নিয়ে আরো আলোচনা করার চেষ্টা করুন। যদি কোনো নাম বা এক শব্দের তথ্য মনে রাখতে হয় তবে সেক্ষেত্রে উক্ত শব্দগুলি জোড়ে জোড়ে পড়ুন। এতে করে অনেকদিন ধরে এসব তথ্য কিংবা শব্দ আপনার মনে থাকবে।

ইতি কথা

আশা করি স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর কার্যকর উপায়গুলো কী কিংবা কিভাবে স্মৃতিশক্তি বাড়ানো যায় তার সঠিক টিপস এন্ড ট্রিকস সম্পর্কে ইতিমধ্যেই ধারণা পেয়ে গেছেন। এবার এসব টিপস এপ্লাই করার পালা। সময় নষ্ট না করে আজ থেকেই কাজে নেমে পড়ুন। যে যার নিজস্ব সেক্টরে উপরের আলোচিত টেকনিকগুলি প্রয়োজনমতো এপ্লাই করুন। দেখবেন যে কাজে দু’দিন পর সফলতা পেতেন, সে কাজে একদিনেই সফলতা পাওয়াটা সহজ হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You May Also Like

অতিরিক্ত ঘুম কি কোনো রোগের কারণ হতে পারে? – অতিরিক্ত ঘুম কোন রোগের লক্ষণ

হুট করেই ক’দিন ধরে অতিরিক্ত ঘুম আসছে। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে হয়তো…

শিশুদের ডায়াবেটিস নরমাল কত পয়েন্ট এবং বাচ্চাদের ডায়াবেটিস এর লক্ষন কী

বাচ্চাদের ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল এবং শিশুদের ডায়াবেটিস নরমাল কত পয়েন্ট এটা…