লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে

আপনি এই পোস্টটি পড়ছেন তার মানে আপনি জানতে চাইছেন “লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে” অথবা লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূর করে। যদি আমার ধারণা সঠিক হয় তবে আপনি একেবারে সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আমি এখন লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

দাঁত সুন্দর রাখা মানেই একটি সুন্দর হাসি উপহার দেওয়ার ব্যবস্থা করে ফেলা। তবে এই দাঁত সুন্দর রাখার ব্যাপারটিও অনেকের কাছে কঠিন মনে হতে পারে। হরমোনজনিত বিভিন্ন সমস্যার কারণে দাঁতের ১০০ সমস্যা যেনো সমাধানই হতে চায় না।

Table of Contents

লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে?

আজ আমরা আলোচনা করবো ঘরে থাকা একটি মাত্র উপকরণ দিয়ে কিভাবে দাঁতের যত্ন নেওয়া যায় সে-সম্পর্কে। সেই সাথে জানবো দাঁতের রোগ সমূহ, দাঁতের রোগ এর প্রতিকার, দাঁত সুন্দর রাখার নিয়ম এবং লবণের অন্যান্য উপকারিতা সম্পর্কে। সুতরাং যারা ইতিমধ্যেই “লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে” প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন তারা আমাদের সাথেই থাকুন।

লবণ দিয়ে দাঁত মাজার উপকারিতা

বাড়িতে দাঁতের যত্ন নেবার জন্যে অনেক ব্যবস্থা থাকতে পারে। তবে হাতের কাছে থাকা লবণকে কাজে লাগালে কিন্তু মন্দ হয় না। চলুন তবে এবারে জেনে নেওয়া যাক লবণ দিয়ে দাঁত মাজার উপকারিতা সম্পর্কে।

টনসিলের ঝুঁকি কমানো

যাদের টনসিলের সমস্যা রয়েছে তারা চাইলে লবণের পানি দিয়ে কুলি কিংবা লবণ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করতে পারেন। এতে করে লবণে থাকা ক্ষারত্ব আপনার জিহ্বার পিছনের ব্যাকটেরিয়ার বিকাশকে হ্রাস করতে সাহায্য করবে৷ পাশাপাশি লবণের কারণে টনসিল হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।

দাঁতের ঘা এবং ক্ষত নিরাময় করে

দাঁতের ঘা এবং ক্ষত নিরাময় করার ক্ষেত্রে লবণ দিয়ে দাঁত মাজার গুরুত্বে মোটেও ফেলে দেবার মতো নয়। দাঁতের বিকাশের ক্ষেত্রে বিভিন্ন স্টেপ যখন একটি মানুষের দেরিতে সংগঠিত হতে থাকে তখন দাঁতের ঘা এবং ক্ষত ধীরে ধীরে বেড়ে যেতে থাকে।

অর্থ্যাৎ দাঁতের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি যেমন দাঁত তোলা, ইমপ্লান্ট বা মাড়ির লাইন বরাবর ভরাট হওয়ার ব্যাপারগুলি যখন একটি মানুষের দেরিতে সংগঠিত হয় তখনই দাঁতের ঘা এবং ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এক্ষেত্রে সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যার সমাধান হিসেবে লবণ দিয়ে দাঁত মেজে নেওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে মাড়ির বিভিন্ন জ্বালা-পেড়া কমাতে লবণ দিয়ে দাঁত মেজে নেওয়াটা জরুরি।

দাঁতকে অ্যাসিড আক্রমণ থেকে রক্ষা করে

প্রতি আমরা খাবার খেতে খেতে অনেক সময় দাঁতের মাড়িতে কিংবা ফাঁকে ফাঁকে মাইক্রোস্কোপিক জীবের বসতি গড়ে উঠার জন্য জায়গা করে দেই। পরবর্তীতে গহ্বর সৃষ্টি করা এই ব্যাকটেরিয়া একটি অ্যাসিড নিঃসরণ করে, যা দাঁতের এনামেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

এক্ষেত্রে লবণ কিংবা লবণযুক্ত পানি শুরুতে ব্যাকটেরিয়াগুলিকে ধ্বংস করে এসিডের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। লবণাক্ত পানিতে উচ্চ পরিমাণের PH থাকায় এমনটা ঘটে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা।

দাঁতকে সুন্দর এবং সুস্থ রাখতে উপরের টিপসগুলি ফলো করতে পারেন। তবে মাথায় রাখতে হবে এসব টিপস কিন্তু কখনোই দাঁতের ব্রাশিং বা ফ্লসিংয়ের বিকল্প নই। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ না করে এসব টিপস ফলো করলে তা কোনো উপকারেই আসবে না।

যাদের দাঁতের সমস্যা একটি বেশি তাদের আরো সময় নিয়ে কয়েকবার বেশি সময়ে দাঁত ব্রাশসহ দাঁত কেয়ারিংয়ের স্টেপগুলি ফলো করতে হবে।

লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যায় ব্যবহার করা যায়?

লবণকে দাঁতের যত্ন নেওয়ার কাজে দুইভাবে ব্যবহার করা যায়। দাঁত পরিষ্কার রাখার ক্ষেত্রে রয়েছে এক ধরণের পদ্ধতি! আবার দাঁতের ব্যাথায় কাতরানো রোগীর আরামলাভের জন্যে রয়েছে ভিন্ন একটি পদ্ধতি।

দাঁতের যত্নে:

দাঁতের যত্নে যদি আপনি লবণকে কাজে লাগাতে চান তবে সেক্ষেত্রে সাধারণ লবণ একটি ছোট প্লেইট কিংবা বাটিতে নিয়ে নিন। এবার আঙ্গুল কিংবা ব্রাশের সাহায্যে পুরো মাড়িতে এবং সবগুলি দাঁতে ভালোভাবে ঘষে নিন। ঠিক নরমাল ব্রাশ করার মতোই। কাজ হয়ে গেলে আবার সাধারণ নিয়মে ব্রাশ কুলি করে নিন।

এই পদ্ধতি ফলো করে দাঁতের যত্নে লবণ এপ্লাই করতে পারলে মুখে থাকা খারাপ এসিডগুলি অকার্যকর হয়ে যাবে। সেই সাথে আপনার দাঁত যদি খারাপ ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয় সেক্ষেত্রে এই লবণ ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে বেশ ভালোই কাজ করবে।

দাঁতের ব্যাথা কমাতে:

যদি হুটহাট দাঁতের ব্যাথায় অসম্ভব খারাপ লাগে সেক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে ন্যাচারাল টিপস হিসেবে লবণ পানিকে কাজে লাগাতে পারেন। এক্ষেত্রে কোনোভাবেই ঠান্ডা কিংবা নরমাল পানিতে মেশানো লবণ কিংবা সেই লবণ পানি ব্যবহার করা যাবে না।

পানিকে কুসুম গরম করে তাতে এক ছিটকা লবণ দিয়ে কুলকুচি করে ফেলতে পারলে দাঁতের ব্যাথা পুরোপুরি সেরে যাবে এবং আপনিও বেশ আরামবোধ করবেন।

দাঁতের রোগ ও প্রতিকার

বলা হয়ে থাকে একটি আত্মবিশ্বাসী হাসি উপহার দিতে দরকার সুস্থ মাড়ি এবং সুন্দর দাঁত। কথায় আছে, যত্ন নিলেই ভালো থাকে। দাঁতের ব্যাপারেও ঠিক একই যুক্তি দাঁড় করানো চাই! যেহেতু এটি আমাদের শরীরেরই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ সেহেতু এটিও যেকোনো রোগে যেকোনো মুহুর্তেই আক্রান্ত হতে পারে।

লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে

এসব রোগ এবং এসব রোগের প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পারলে আশা করি যেকোনো পরিস্থিতির মোকাবেলা করাটা সহজ হবে। চলুন তবে এই পর্যায়ে জেনে নেওয়া যাক দাঁতের রোগ ও প্রতিকার বিষয়ক একটি সঠিক গাইডলাইন!

মাড়ির রোগ:

পেরিওডন্টাল রোগের প্রাথমিক পর্যায় কিংবা এর হালকা পর্যায়টি আমরা অনেকেই ফেইস করে থাকি। যা সাধারণত ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ যা প্লাক তৈরির কারণে হয়ে থাকে। দাঁতের মাড়ি লাল হয়ে যাওয়া, ফুলে যাওয়া কিংবা সহজেই মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়ার মতো বিভিন্ন লক্ষ্মণের মাধ্যমে এই রোগ নিজের পরিচয় প্রকাশ করে থাকে। অনেক সময় দাঁতের গোড়া নরম হয়ে যাওয়া কিংবা মুখ থেকে বাজে গন্ধ বের হওয়ার মতো লক্ষ্মণগুলিও চোখে পড়ে।

মাড়ির রোগের প্রতিকার:

মাড়ির এই রোগের প্রতিকার হিসেবে শুরুতে দাঁতকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যাথা পেলেও সময় নিয়ে আস্তে আস্তে দাঁত ব্রাশ করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে ব্রাশিং এবং ফ্লসিং দুটোই বেশ গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। সেই সাথে স্থায়ী সমাধান হিসেবে নিয়মিত ডেন্টাল চেকআপ করার চেষ্টা করতে হবে।

পিরিওডোনটাইটিস রোগ:

মাড়ির বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা যদি সঠিক সময়ে করা না হয় সেক্ষেত্রে পিরিওডোনটাইটিস রোগ দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে মাড়ির জ্বালাপোড়া রোগের চিকিৎসা করা না গেলে এই রোগ দেখা দিতে পারে। এই রোগের কারণে দাঁতের হাড় ও টিস্যুর ক্ষতি হতে পারে। দাঁত আলগা হয়ে যাওয়া, মাড়ি ছোট হয়ে আসা, কোনো খাবারে কামড় দিতে কষ্ট হওয়া, মুখ থেকে সবসময় দূর্গন্ধ বের হওয়া ইত্যাদি হলো পিরিওডোনটাইটিস রোগের কিছু কমন লক্ষ্মণ।

পিরিওডোনটাইটিস রোগের প্রতিকার:

পিরিওডোনটাইটিস রোগের প্রতিকার সম্পর্কে সকলেরই সচেতন হওয়া উচিত। কেননা এটি দাঁতসহ সারা দেহে জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি করে৷ এই রোগের ক্ষেত্রে ডাক্তারেরা বেশিরভাগ সময়ে অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ সাজেষ্ট করে থাকে। তবে যেকোনো ঔষধ সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

ফাটা কিংবা ভাঙা দাঁত:

এই রোগটা বেশ কমন৷ অনেকেরই কাছেই এই রোগ দেখা যায়। সুতরাং লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে সে-সম্পর্কে আলোচনা করার পাশাপাশি ফাটা কিংবা ভাঙা দাঁত রোগের ব্যাপারেও আমাদের আলোচনা করা উচিত। বিভিন্ন ধরণের আঘাত, শক্ত খাবার চাবানোর চেষ্টা কিংবা ঘুমানোর সময় দাঁতের উপর বাড়তি চাপ দেওয়ার ফলে এই রোগ দেখা দিতে পারে।

ফাটা কিংবা ভাঙা দাঁত রোগের প্রতিকার:

ফাটা কিংবা ভাঙা দাঁত রোগের কারণে কন্টিনিউয়াসলি আপনি ব্যাথা অনুভব করতে পারেন। সুতরাং এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। এক্ষেত্রে দাঁতের ফিলিং হতে পারে একমাত্র সমাধাণ। কাজটি কিছুটা অপারেশনের মতো। যা করতে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতেই হবে।

রুট ইনফেকশন রোগ:

রুট ইনফেকশন রোগ হলো এমন একটি রোগ যা দাঁতের গোড়াকে ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত করে। যার কারণে মাড়িও ফুলে যেতে পারে৷ ডাক্তারের মতে এই রোগ দাঁতের ফাটল বা ফ্র্যাকচারের কারণে ঘটে থাকে। যা পরবর্তীতে দাঁতের টিস্যু এবং স্নায়ুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এক্ষেত্রে যেকোনো খাবার চাবাতেও বেশ কষ্ট করতে হয়।

রুট ইনফেকশন রোগের প্রতিকার:

রুট ইনফেকশন রোগ হলে সবার আগে ডাক্তার দেখাতে হবে। এক্ষেত্রে এই চিকিৎসাটি কিছুটা কষ্টকর। অর্থ্যাৎ কিছুটা ব্যাথা পেতে হবে। তবে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। দীর্ঘমেয়াদি দাঁতের ব্যাথা ভোগ করতে না চাইলে রুট ইনফেকশন রোগের চিকিৎসা করাটা জরুরি।

আশা করি আমাদের এই লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে” শীর্ষক আর্টিকেলটিতে সাজানোর দাঁতের রোগ এবং এসব রোগের প্রতিকার সম্পর্কিত গাইডলাইনটি আপনাকে কিছুটা হলেও উপকৃত করবে।

দাঁত সুন্দর রাখার নিয়ম:

সুস্থ হাসির মালিক হতে চাই সুন্দর দাঁতের নিশ্চয়তা। আপনি যদি আপনার দাঁতকে সবসময় সুন্দর রাখতে চান সেক্ষেত্রে দাঁত সুন্দর রাখার মাথানষ্ট টিপসগুলি ফলো করতে পারেন।

ধুমপান থেকে বিরত থাকুন:

অনেকেরই ধুমপান করার অভ্যাস রয়েছে। আপনি হয়তো জানেন না, ধূমপান শরীরের ইমিউন সিস্টেমের ক্ষতি করে! যা দাঁতের বিভিন্ন রোগকে আরো উশকে দেয়। দাঁতের বিভিন্ন রোগসহ দাঁতের বিকৃত রং থেকে মুক্তি পেতে চাইলে আজই ধুমপানকে না বলুন।

মাউথওয়াশ ব্যবহার করুন:

দাঁত সুন্দর রাখতে মাউথওয়াশের সাহায্য নিতে পারেন। সম্প্রতি একটি গবেষণার ভিত্তিতে জানা গেছে মাউথওয়াশ মুখের স্বাস্থ্যের উপকার করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে ক্লোরহেক্সিডিনযুক্ত মাউথওয়াশকে একটি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। এক্ষেত্রে চাইলে তেলযুক্ত মাউথওয়াশও ব্যবহার করতে পারেন।

চিনিযুক্ত খাবার ইগনোর করুন:

দাঁতকে সুন্দর রাখতে যতটা সম্ভব চিনিযুক্ত খাবার ইগনোর করুন। মনে রাখবেন, চিনি খেলে ক্যাভিটি হতে পারে। যা দাঁতের সুস্থতার পেছনে সবচেয়ে বড় বাঁধা হিসেবে কাজ করে। WHO এর মতে যারা নিয়মিত ১০ ক্যালোরির কম চিনি খেয়ে থাকে তাদের দাঁত সুন্দর এবং সুস্থ রাখতে খুব একটা কষ্ট করতে হয় না।

বেশি করে পানি পান করুন:

অনেকেই বিভিন্ন ক্যাটাগরির ড্রিংকস পছন্দ করেন। এক্ষেত্রে ড্রিংকস পান করা পুরোপুরি ছেড়ে দিন। এর পরিবর্তে বেশি করে পানি পান করুন। তবে চাইলে চাও পান করতে পারেন। যদিও দাঁত সুন্দর রাখতে পানি পান করার গুরুত্ব মোটেও ইগনোর করবার মতো নয়।

নিয়মিত ডেন্টিস্ট দেখানোর চেষ্টা করুন:

যদিও বিষয়টাকে আমরা বাঙালিরা খুব একটা গুরুত্ব দেবার প্রয়োজন মনে করি না! তবে ব্যাপারটা দাঁত সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে বেশ ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম। এক্ষেত্রে চেক-আপের জন্যে প্রতি ৬ মাস পরপর একজন ডেন্টিস্টের শরণাপন্ন হতে পারেন। এতে করে মুখের ক্যান্সার, দাঁতের বিভিন্ন রোগ কিংবা মাড়ির সমস্যা সহজেই ধরা পড়বে (যদি থাকে)।

লবণের অন্যান্য উপকারিতা

শুধু দাঁতই নয়! বরং হার্ট, লিভার থেকে শুরু করে কিডনি, অ্যাড্রিনাল গ্ল্যান্ডের মতো শরীরের বিশেষ অংশগুলোর ক্ষেত্রেও লবণের গুরুত্ব প্রায় দেখার মতো। চলুন জেনে নেওয়া যাক লবণের অন্যান্য উপকারিতা সম্পর্কে।

  • লো ব্লা প্রেশার কমাতে সাহায্য করে
  • পেশীর ব্যাথা নির্মূল করে
  • শুকনো কাশি সারিয়ে তুলে
  • ব্লাড ভেসেল ও সেলগুলোকে সংকুচিত করে
  • সাইনাসের কনজেশন ভাব দূর করে

ইতি কথা

আশা করি বুঝতে পেরেছেন, লবণ কিভাবে দাঁতের সমস্যা দূরে রাখে! তবুও যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে তা সরাসরি জানাতে পারেন। কিছুটা হলেও উপকৃত হবার চেষ্টা করবো। আর হ্যাঁ! মরণঘাতী মুখের ক্যান্সার কিংবা অন্যান্য দাঁতের রোগ থেকে বেঁচে থাকতে দাঁতের যত্ন নিন৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *